আসসালামু আলাইকুম নাম:#আজওয়া_খেজুর। আজওয়া খেজুর সম্পর্কে রাসুল(সা:)এর হাদিস:- হযরত সাদ(রা:)থেকে বর্নিত, তিনি বলেন,আমি রাসুল (সা:) কে বলতে শুনেছি,যে ব্যক্তি ভোরবেলা সাতটি আজওয়া খেজুর খাবে,সেদিন কোন বিষ, বা যাদু তার কোন ক্ষতি করতে পারবে না। আজওয়া খেজুর হলো দুনিয়ার সর্বশ্রেষ্ঠমানের খেজুর। **সহিহ বুখারী:৫৩৫৭ **। ** হযরত আয়েশা (রা:)থেকে বর্নিত তিনিবলেন, হযরত রাসুল (সা:)বলেছেন নিশচয় মদীনার আজওয়া খেজুর রোগ নিরাময়- কারী এবং প্রাতঃ কালিন প্রতিষেধক। **সহিহ মুসলিম ** #কেন_খাবেন_আজওয়া_খেজুর...? কারন এটা সকলের জন্য মহাঔষধ♥️ #আজওয়া_খেজুরের_উপকারিতা: ১/ লাংস ও ক্যাভিটি ক্যান্সার থেকে শরীরকে দূরে রাখে। ২/ অন্ত:সস্তা নারীর সন্তান জন্মের সময় আজওয়া খেজুর খেলে জরায়ুর মাংসপেশির দ্রুত সংকোচন প্রসারন ঘটিয়ে প্রসব হতে সাহায্য করে। ৩/ ফুসফুসের সুরক্ষার পাশাপাশি মুখগহব্বরের ক্যান্সারজনিত রোগ নিরাময় করে। ৪/ প্রসব প্রবর্তী কোসঠকাঠিন্য ও রক্ত ক্ষরন কমিয়ে দেয় । ৫/ এতে আছে ডায়েটরই ফাইবার যা কোলেস্টোরল থেকে মুক্তি দেয়। ৬/ এতে রয়েছে ৭৭.৫%কার্বোহাইড্রেট, যা অন্যান্য খাদ্যের বিকল্প হিসেবে কাজ করে। ৭/ এতে আছে ৬৩ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম ও ৭.৩ মিলিগ্রাম লৌহ যা হাড়,দাঁত,নখ, ত্বক, ও চুল ভাল রাখতে সহায়তা করে । ৮/ আজওয়া খেজুর হৃদরোগের ঝুকি কমায়,হজম শক্তি বৃদ্ধি করে, লিভার ও পাকস্থলির শক্তি বৃদ্ধি করে। ৯/ ♥পৃথিবীর ইতিহাসে যৌন শক্তির এক মহাঔষধ, যা এক মাএ আল্লাহ তায়ালার পক্ষথেকে আজওয়া খেজুর বিশ্ববাসির জন্য নেয়ামত♥আজওয়া খেজুরের বরকতেই মক্কা ও মদীনা বাসির দাম্পত্বী জীবন সবচাইতে মধুময় । ১০/ আজওয়া খেজুর, ত্বকের উজ্জলতা বাড়ায়,চেহারাকে করে লাবন্যময় এবং ভিটামিন এ সমৃদ্ধ এই খেজুর দৃষটি শক্তির জন্য গুরুত্বপূর্ন কাজ করে। #তাই_সুস্থ_ও_সুখিময়_জীবন_গড়ার_জন্য _প্রতিদিনের_খাদ্য_তালিকায়_খেজুর_খাওয়া_জরুরী,,,
আজওয়া খেঁজুর চাইলে ফ্রিজে রেখে অনেক দিন খাওয়া যাবে ।